২০০৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে, বলপূর্বক অন্তর্ধান বা গুম হয়ে উঠেছে সরকারি নিপীড়নের একটি নিষ্ঠুর ও কার্যকর পন্থা। মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের হিসাব অনুযায়ী, ২০০৯ সাল থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অন্তত ৬০৫ জন ব্যক্তি বাংলাদেশে গুমের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে সন্ত্রাসবাদ ও অপরাধকর্মে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক ব্যাক্তিরা যেমন রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন রাজনৈতিক ভিন্নামতালম্বী, শাসক দলের সমালোচক ও সেলিমের মতো একেবারেই সাধারণ মানুষজন। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) সম্প্রতি ৮৬ জন ব্যাক্তির একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যাদেরকে অন্তত ১০ বছর ধরে বন্দী রাখা হয়েছে ও যাদের খোঁজ এখনও পাওয়া যায়নি। এই ব্যক্তিরা গোপন বন্দীশালায় আটক রয়েছেন অথবা হত্যার শিকার হয়েছেন বলে সংগঠনটি ধারণা করছে।
“আয়নাঘর” নিয়ে আমাদের অনুসন্ধান থেকে ইঙ্গিত মিলেছে যে, এই বিশেষ কারাগারটি প্রধানত “হাই ভ্যালু” বন্দীদের আটক রাখার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
আয়নাঘর থেকে সম্প্রতি মুক্তি প্রাপ্ত মীর আহম্মেদ কাসেমের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আয়নাঘর হল, গোপন বন্দীশালা।
আলো-বাতাসহীন কক্ষে লোহা আর কাঠের দুইটা দরজা ছিল। সারাক্ষণ প্রচন্ড শব্দে ফ্যান ঘুরতো। দিনে মিনিট তিরিশেকের মতো ফ্যান বন্ধ থাকলে থমথমে নীরব থাকতো রুমগুলো।
আয়নাঘরের দেয়ালে বহু মানুষের হাতের লেখা পাবেন। ফোন নাম্বারও আছে।
গু.ম করে রাখা মানুষদের ওখানে রাখা হয়েছিল।
কয়েকটা সাউন্ডপ্রুফ রুম ট*র্চার সেল হিসেবে ইউজড হতো। ওয়াশরুমে চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হতো।
গু.ম হওয়া অনেককে কয়েকবছর পর দিনের আলোতে এনে জ.ঙ্গি তকমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে এক কারাতে প্রশিক্ষকও ছিলেন – যার দাবি তার অলিম্পিকসে যাওয়ার কথা ছিল।
যেহেতু আয়নাঘরের বন্দিরা বহুবছর পর মুক্তি পেয়েছেন, তাদের পক্ষ থেকে আরো বিবরণ হয়তো পাওয়া যাবে…
কতটা জালিম ছিলো এই হাসিনা।
আর আজকে দেখো তাদের প্রতি দরদ উপছে পড়ছে অনেকের তার পালিত কুকুরদের জন্য
একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
স্বাগতম! একটি অ্যাকাউন্টের জন্য নিবন্ধন করুন
একটি পাসওয়ার্ড আপনার ইমেলে পাঠানো হবে।
পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার
আপনার পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করুন
একটি পাসওয়ার্ড আপনার ইমেলে পাঠানো হবে।
আয়নাঘর -হাসিনার গোপন বন্দীশালা
আরও পড়ুন