গ্যাকপোর নৈপুণ্যে আর দিয়াগো জোতার গোলে জিতলো লিভারপুল।
ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে মাঠে নামে লিভারপুল। ম্যাচের শুরুতেই কোডি গ্যাকপোর অসাধরন পাসে গোল করেন দিয়েগো জোতা। প্রথমার্ধের খেলা ১-০ গোলে শেষ হয়, দ্বিতীয়ার্ধে লিভারপুল আর ব্যাবধান বাড়াতে পারেনি। অনেক চেষ্টার পরেও ম্যাচে ফিরতে পারেনি ক্রিস্টাল প্যালেস, ফলে ১-০ গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে লিভারপুল। এরই সাথে প্রিমিয়ার লীগে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে লিভারপুল।
পিছিয়ে পরেও জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লো আর্সেনাল।
পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠার মন মানসিকতা নিয়ে সাউদাম্পটনের বিপক্ষে মাঠে নামে মিকেল আরতেতার দল। প্রথমার্ধে কোনো দলই গোলের খাতা না খুলতে পারলেও দ্বিতীয়ার্ধে সবাইকে চমক দিয়ে আর্সেনালের জালে বল জড়ান সাউদাম্পটনের কার্লোস আরচার। আরচারের গোলের ৩ মিনিট পরেই কাই হারভেটজ এর গোলে ম্যাচে ফিরে আর্সেনাল। ৬৮ মিনিটে রহিম স্টারলিং এর বদলি হয়ে মাঠে নামা মারটিনেল্লির গোলে এগিয়ে যায় আর্সেনাল। ৮৮ মিনিটে দুর্দান্ত গোল করে দল কে আরো এক ধাপ এগিয়ে দেন বুকায়ো সাকা। সাউদাম্পটন আর কোনো গোল না করতে পারায় ৩-১ গোলে জয় পায় আর্সেনাল। এই জয়ের সাথে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে ৩য় স্থানে অবস্থান করে আর্সেনাল।
উত্তেজনামুলক ম্যাচে পিছিয়ে পরে জয়ে ফিরলো ম্যান সিটি।
টানা দুই ম্যাচ ড্র করে জয়ের উদ্দেশ্যে মাঠে নামে ম্যান সিটি, প্রতিপক্ষ ফুলহাম। প্রথমার্ধে আন্দ্রেস পেরেইরার গোলে এগিয়ে যায় ফুলহাম। ম্যাচের ৩২ মিনিটে মাতেও কোভাচিচ এর গোলে ম্যাচে ফিরে ম্যান সিটি। ১-১ গোলে ড্র নিয়ে প্রথমার্ধের খেলা শেষ করে দুদল। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ৪৭ মিনিটে আবারও গোল করে দল্কে এগিয়ে দেন কোভাচিচ। ফলে ব্যাবধান দাড়ায় ২-১। এরপর আক্রমন ও পাল্টা আক্রমন চালায় দুদল। ৮২ মিনিটে জেরেমি ডকূর গোল করে ম্যান সিটি কে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যান। ৮৮ মিনিটে মুনিজ গোল করে শুধুমাত্র ব্যাবধান কমায় ম্যাচে আর ফিরতে পারে নি ফুলহাম। ম্যাচ শেষে ফলাফল , ৩-২ গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ম্যান সিটি। তাদের পয়েন্ট টেবিলের অবস্থান ৩য়।